কেন্দ্রীয় ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক আমানউল্লাহ আমান বলেনঃ হৃদয়ে রক্তক্ষরণ
ফ্যাসিস্ট পতন আন্দোলনে সারাদেশে যদি গুটিকয়েক ছেলে জীবনের সকল চাওয়া পাওয়াকে বিসর্জন দিয়ে দেশের জন্য বিরামহীনভাবে লড়ে তার মধ্যে নাছিরউদ্দীন শাওন অন্যতম।
জুলাই গণঅভ্যুত্থানে একটা পর্যায়ে যখন অনেকে রাস্তায় নামতো না তখন ঢাকার শহরে যে কয়টা মিছিল হয়েছে, যত কাজ হয়েছে তার কোথাও না কোথাও শাওন ছিলো।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিক ভাইয়েরা, ফ্যাসিবাদ বিরোধী আন্দোলনের যোদ্ধারা সবাই এই দেশের জন্য শাওনের কতোখানি পরিশ্রম তা জানেন।
এই সমাজে যে যেই পেশায় থাকুক না কেন বিপদ-আপদে রাজনৈতিক শুভাকাঙ্ক্ষীর দ্বারস্থ হন এটা স্বতঃসিদ্ধ।
ঠিক সেরকম একটা ঘটনায় শাওন তার নিজ এলাকা চট্টগ্রামের বাঁশখালীর একজন লোকের বিপদে পাশে দাড়িয়েছেন । এলাকার ভুক্তভোগী বড় ভাইয়ের পাশে দাড়াতে গিয়ে শাওনকে ট্রাভেল এজেন্সির ফাঁদে পড়া লেগেছে।
যে সব মিডিয়াকর্মী ভাইয়েরা শাওনকে চাঁদাবাজ বলে নিউজ করেছেন, করজোড়ে অনুরোধ করছি আগে পুরো ঘটনা জানুন।
এতো বছরের রাজনৈতিক পথচলায় শাওনকে কখনো অর্থলোভী হতে দেখিনি।
শাওন নিখাঁদ দেশপ্রেমিক যোদ্ধা।
এই দেশ যদি আবারও কখনো সংকটে পড়ে বিশ্বাস করুন এই শাওনরাই বুক চিতিয়ে লড়াই করবে।
দলের কাজে ঢাকার বাইরে আছি না হলে সার্বক্ষণিক ফিজিক্যালি শাওনের পাশে থাকতাম।
সবাইকে শাওনের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ করছি।